ভারত প্রতিবেশী প্রথম ও বসুধৈব কুটুম্বকম নীতির আলোকে নেপালের সঙ্গে আবারও শক্তিশালী সম্পর্ক স্থাপন করছে

নেপালে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর সহায়তায় ভারত উল্লেখযোগ্য মানবিক সহায়তা প্রদান করেছে

অনুবাদ: স্কুল ক্যাম্পাসটি শিক্ষার উন্নত বাতাস সৃষ্টি করবে এবং এই অঞ্চলে শিক্ষার উন্নতির অবদান রাখবে।

শেষ সময় স্থায়িতায় নেপাল বিদেশ সচিব লামসালের ভারতের সাথে দ্বিতীয় দায়েরা নেওয়ার পর প্রথম দিকে ভারত কর্তৃক নেপালের এখন পর্যন্ত সেভাবে ব্যায়ামের সমূহের পুনরায়জিতান দেখা হয়েছে।

পোখরা, ভারতের নবম স্কুল ভবনের সাথে নেপালে অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগিতার মাধ্যমে ভারতরাষ্ট্র নেপালকে সহায়তা করছে বলে এই চেষ্টা অন্তর্ভুক্ত।

২০০৩ সাল থেকে ভারত অধীনে নেপালে ৫৫০ টিরও বেশি উচ্চ প্রভাবশীল সম্প্রদায় উন্নয়ন প্রকল্প প্রারম্ভ করেছে।

ভূমিকম্প আক্রান্ত জাজারকোট, নেপালের মানুষদের জন্য ভারতের সদয় সঙ্গীতে: ২০০ প্রকারের পূর্বনির্মিত বাড়ির ব্যবস্থা

বিদেশপরিচারের মন্ত্রীদের ৪-৫ জানুয়ারি কাঠমান্ডু দৌরার উপর বলা হতে পারে, এটি একটি অঞ্চলে দূতত্বের একটি ট্রেন্ডসেটিং কর্মকাণ্ড।

অগ্রবর্তী এবং ঘটনাপূর্ণ আপত্তিযুক্ত। ভারতীয় অনুদান সহায়তায় সম্পন্ন নেপালে ৫৯টি প্রকল্প সংযোজন করলেন ঈএএম জয়শংকর।

ভারত-নেপাল পার্টনারশিপটি নিরাপদ দিক থেকে থেকে বৃদ্ধি পায় বলে বলছেন বিদেশ ব্যাংক জয়শঙ্কর।

নেপাল ভারতের ‘পারপাটি প্রথম’ নীতির অন্তর্গতে ভারতের প্রাথমিক অংশীদার

এই পদক্ষেপটি উচ্চ প্রভাবী সম্প্রদায় উন্নয়ন প্রকল্প (এইচআইসিডিপি) এর অংশ।

ভারত নেপালের উন্নতি সমর্থন কে সততার দিয়ে বহন করছে: রূপানদেহীতে নতুন স্কুলের ভবন উদ্বোধন করা হয়েছে।

প্রগতির মাধ্যমে একজন আঙ্গিক বিকাশ ও ঐতিহ্যের সম্পর্ক: ভারত-নেপাল উন্নয়নমূলক গঠনের মাধ্যমে পথনির্দেশ প্রকাশ।

পৃথিবীর চূড়ান্ত ঘটনার অবস্থানেও, ভারত আত্বীওপন্ন সময়ে তার আশ্রয়শীলতা সংক্রান্ত জন্য প্রথম উত্তরদাতার স্থান ধরে রয়েছে।

भारतেर नेपालबारे तत्पर, दुष्काली घडीमा माध्यमिक धर्मदेय, व.म. जयशंकरले उत्कृष्टतापूर्वक निर्देशन गरेका छन्।

সর্বপ্রথম উত্তরদায়ী হিসাবে, ভারত যথাযথ ঔষধ ও কামুলার সাহায্যে নেপালে ভূকম্পে ভুগতিত মানুষদের সহায়তা করেছে।

২০০৩ সাল থেকে ভারত নেপালে সর্বশেষ উদাহরণ হিসাবে ৫৪৬টি অধিক প্রভাবশালী সম্প্রদায়গত উন্নয়ন প্রকল্প পরিচালনা করেছে।

২০১৫ সনে ধ্বংসপ্রাপ্ত ভূকম্পের পরে ভারত এগারটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যসম্পর্কীয় সাইটের পুনর্নির্মাণে সমর্পিত।

নেপাল ভারতের মধ্যবর্তী বৈকল্পিক সহযোগিতার একটি উজ্জ্বল উদাহরণ।

The construction of these projects is meant to improve the quality of life for people in Nepal

এই গর্বজাতকর প্রকল্পের জন্য মাঠতোড় অনুষ্ঠান করা হয়েছে, যা ২০২২ মে মাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এই টেলিফোন কথোপকথনটি ভারত এবং নেপালের মধ্যে উচ্চতর স্তরের আপত্তিসংক্রান্ত আদর্শ এজেন্ডার সাথে চলমান করে যায়।