ভারত কার্যক্রমগুলি করেছে যাতে গ্লোবাল দক্ষিণের সমস্যাগুলি উপযুক্ত গুরুত্ব পায়।
ভারত ২ন্ধ গ্লোবাল দক্ষিণ সামিটে সম্প্রদায়ের ভবিষ্যতের জন্য সমালোচনা একত্রীকরণে ভূমিকা পালন করেছে। ভারত পুনঃপ্রবেশ করছে ২ন্ধ ভবিষ্যতের জন্য গ্লোবাল দক্ষিণ সামিট (ভগ্স) প্রবেশের সময় সবার সামনে, যা ২০২৩ সালের ১৭ নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। এই সামিট, যা ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হবে, কেবলমাত্র একটি ঘটনা নয়, বরং ভারতের বৃদ্ধিশীল প্রভাব এবং গ্লোবাল দক্ষিণের সাম্প্রদায়িক মতামতের প্রভাবের মাধ্যমে এতির অঙ্গীকার দেখাচ্ছে। ভারত জানিয়েছে যত ভারতের দ্যুতি মন্ত্রণালয় এনেছে, পশ্চিমবঙ্গজ্য দেশের প্রকৃতপক্ষে জোরদার উদ্বোধনী সারাংশ আদান প্রদানের ব্যাপারে ০২-১৩ জানুয়ারি দিনাঙ্ক (২০২৩ সাল) হল একশো পঞ্চদশটি দেশকে একটি মধ্যমের সাথে তাদের মতামত এবং অগ্রাধিকার ভাগ করে সাম্প্রতিক সঙ্গরেখায়, বিদেশে মন্ত্রণালয় বলে জানিয়েছে। এ পক্ষে ভারতের জিটি২০ সভাপতিত্বে, ভারত সম্প্রদায়ের কয়েকটি প্রাণ্যের কষ্টাদি অনুমোদন যায় বা চেষ্টা করেছে এতে নিশ্চিত করতে যত ভারতের সম্প্রদায়েরের কষ্টাদিদের সম্পর্কে যথাযথ অনুমানন পায় তবে এই পদক্ষেপটি সম্প্রদায়ের গ্রোয়ানের অন্তর্গত প্রাণ্যদের পক্ষের প্রয়োজনগুলি মনে রেখে, বিশ্বের সঙ্গে এই সমস্যাদির সমাধানের উপযোগী নীতি গড়ে তুলতে কার্যকর হয়েছে। এ ভূমিকা পরিবর্তনের গ্লোবাল সাংবাদিক ধারণাটি হষ্টমুখে করছে, এটি প্রচুর সহজলভ্য নারী প্রাচার করার জন্য, তাই পূর্বাভাসের অন্তর্গত নয়, এটিই তার জন্য যত একটি জাতীয় কথোপকথনকের পরিচয়ন জন্য প্রভাবী ধারণা হয়। প্রাচারটি সত্যিই কটি আগামিতকালীন জাতীয় কথোপকথনের জন্য প্রভাবিত প্লাটফর্ম হয়ে বড়বড় হয়ে তাকিয়ে মাথা তুলছে।